আপনার সঙ্গিনীর সাথে কাটানো একান্ত মুহূর্তগুলো সবসময় আপনি চাইবেন যেন একটু বেশি আনন্দ কর এবং বেশিক্ষণ স্থায়ী হোক। আপনি চান আপনার সঙ্গিনীর সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো আরও প্রাণবন্ত হোক কিন্তু আপনার কিছু শারীরিক সমস্যার জন্য হয়তো তা সব সময় হয়ে ওঠে না। সমস্যা গুলোর ভিতরে একটি প্রধান সমস্যা হচ্ছে যৌনশক্তি (Sexual Power) হ্রাস পাওয়া। আর পাঁচটি সাধারণ শারীরিক সমস্যার মতো এটিও একটি শারীরিক সমস্যা এবং এটি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব।
সাধারণত বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের যৌন ক্ষমতা কমতে থাকে। এটাকে কেন্দ্র করে ভুল বোঝাবুঝি ভুল বোঝাবুঝি হয়াই সম্পর্কে অনেক বড় ফাটল ধরে, অনেক সময় এর জন্য সম্পর্ক ভাঙতে ও দেখা যায়। আরেকটি সমস্যা হচ্ছে যে আমাদের সমাজে এই রোগটি নিয়ে কেউ খোলাখুলি কথা বলতে চায় না। তাই এই সমস্যার জন্য অনেকেই চিকিৎসকের কাছে যেতে চান না এবং হীনমন্যতায় ভোগেন।
আসলে এটি করা উচিত নয় কারণ এটি একটি শারীরিক সমস্যা এবং এর জন্য চিকিৎসা পদ্ধতিও রয়েছে। আধুনিক বিজ্ঞানে টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি নামক এক ধরনের চিকিৎসা রয়েছে যা পুরুষদের লুপ্ত যৌন ক্ষমতা পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।
কিন্তু এই চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল।
প্রাকৃতিকভাবে যৌন শক্তি বৃদ্ধির উপায় (Increase Sexual Energy Naturally)

Sexual Energy Naturally
আপনি ইচ্ছা করলে প্রাকৃতিক ভাবে যৌন ক্ষমতা বাড়াতে পারেন। এর জন্য আপনার আশেপাশেই কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করতে হবে। আসুন জেনে নেয়া যাক প্রাকৃতিকভাবে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর উপায়।
মধু (Honey)
মধু (Honey) হলো যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য সর্বজনস্বীকৃত এবং প্রমাণিত একটি শ্রেষ্ঠ উপাদান।বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ মতে এটি একটি পবিত্র খাবার ও যৌন শক্তি বাড়ানোর উদ্দেশ্যে খাঁটি মধু খেলে উদ্দেশ্য বিফলে যাবেনা বলে আশা করা হয়। মধু শুধু যৌন শক্তি বাড়ায় না, পাশাপাশি মধু দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও বাড়ায়। দেহ থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে এবং এর মাধ্যমে আমাদের দেহ পরিশুদ্ধ করে।
মধু আমাদের স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং মস্তিষ্ক ভালো রাখতে সাহায্য করে। মধু আমাদের পাকস্থলী ও ভালো রাখে। যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য মধুর বিভিন্ন উপাদান একত্রে ভূমিকা রাখে। এর জন্য আপনাকে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে হাতের তালুতে মধু নিয়ে চেটে চেটে খেতে হবে অথবা এক গ্লাস গরম পানিতে এক/ দুই চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
খেজুর (Dates)
যৌন শক্তি (Sexual Power) অথবা শারীরিক শক্তির সাথে খেজুরের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য মূলত খেজুরের বিভিন্ন শক্তিশালী খনিজ উপাদান দায়ী। চিকিৎসাবিজ্ঞানে ও খেজুর কে যৌন শক্তি বৃদ্ধির খাদ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
আমরা সবাই জানি আরব দেশে খেজুরের উৎপাদন সবথেকে বেশি পরিমাণে হয়। আরবের মানুষদের খাদ্যতালিকায় প্রধান খাদ্য হিসেবে থাকে খেজুর। যার জন্য তাদের শারীরিক শক্তি এবং যৌনশক্তি ও প্রচুর।
আপনার যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচটি করে খেজুর খেতে হবে অথবা খেজুর মাখনের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে।
ডিম (Eggs)
ডিম (Eggs) এটি একটি আদর্শ উপাদান যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য অধিক কার্যকরী। দুধের পরেই ডিমের স্থান। সকালের নাস্তায় আপনি আর যায় খান যৌন উপকারিতা পেতে হলে একটি সেদ্ধ ডিম আপনাকে খেতেই হবে।
ডিমে রয়েছে আমিষ, ভিটামিন ও স্নেহ পদার্থ। যা খেলে আপনার শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে শক্তি সঞ্চয় হবে। শারীরিক মিলনের পরে অথবা স্বপ্নদোষ হলে একটি সেদ্ধ ডিম খাবেন এমনটাই পরামর্শ দিন ডাক্তাররা।অবশ্যই দেশি মুরগির ডিম খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
পালং শাক (Spinach)
শাকসবজির ভেতরে পালংশাক (Spinach) খনিজ উপাদান ভরপুর একটি খাদ্য যেমন ।পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম আছে। এই ম্যাগনেসিয়াম আমাদের শরীরের রক্ত চলাচল বাড়ায়। বিশেষজ্ঞদের মতে এটি খেলে দেহের রক্ত চলাচল বাড়ে যৌনশক্তি ও বাডে ।এই জন্য মাঝে মাঝে পালং শাক ও অন্যান্য তাজা শাকসবজি খেতে হবে।
কলা (Banana)
কলা (Banana) পুরুষদের বীর্যের মান উন্নত করে এবং কলাতে রয়েছে ব্রমেলাইন নামক এক প্রকার এনজাইম যা যৌন শক্তি বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা রাখে ।এর পাশাপাশি কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে রিবোফ্লাভিন পটাশিয়াম যা শরীরকে আরো শক্তিশালী করে তোলে।
রসুন (Garlic)
রসুন (Garlic) এমন একটি খাদ্য উপাদান যা আমাদের জীবনে নিরবে ভূমিকা রেখে চলে। রসুনের সহজলভ্যতা এবং উপকারিতার জন্য একে গরিবের পেনিসিলিন বলা হয়।
এটি যৌন অক্ষম পুরুষদের যৌন ক্ষমতা বাড়ায় বীর্য ঘন করা এবং বীর্যের মান বাড়ায়। এছাড়াও রসুন প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে, গ্যাস সমস্যার উপকার করে দেহের ব্যথার প্রশমন করে।তবে এটার জন্য আপনাকে ২/৩ কোয়া রসুন খেতে হবে এর বেশি নয়।
পেঁয়াজ (Onion)
আমাদের খাদ্য তালিকায় প্রায় প্রতিদিনের সঙ্গী পেঁয়াজও (Onion) যৌন শক্তি (Sexual Power) বাড়াতে ভূমিকা রাখে।
পেঁয়াজ যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য আদিকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এককোষী পেয়াজ ও কালোজিরা মধুর সাথে খেলে যৌন শক্তি বাড়ে, দ্রুত বীর্যপাত বন্ধ হয় এবং বীর্য ঘন হয়।
তরমুজ (Watermelon)
যৌন শক্তি (Sexual Power) বাড়াতে তরমুজ (Watermelon) খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য যাবতীয় উপাদান রয়েছে তরমুজের। এজন্য তরমুজ কে বলা হয় ন্যাচারাল ভায়াগ্রা অথবা প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা। ভায়াগ্রা হচ্ছে যৌন উদ্দীপনা বৃদ্ধির ঔষধ।
কিন্তু এটির প্রাকৃতিক বিকল্প হচ্ছে তরমুজ। এইজন্য যৌন শক্তি বাড়াতে তরমুজ খাওয়ার বিকল্প নাই
গাজর (Carrots)
যৌনশক্তি (Sexual Power) বাড়ানোর ক্ষমতায রয়েছে গাজরের (Carrots)। এজন্য ১৫০ গ্রাম পরিমাণ গাজরকুচি নিয়ে এক চামচ মধু এবং হাফ সিদ্ধ ডিম মাস দুয়েক খেতে হবে। এতে করে যৌন শক্তি বাড়তে পারে।
কাঠবাদাম (Almonds)
যৌন শক্তি (Sexual Power) বাড়ানোর উপায় হিসেবে কাঠবাদাম (Almonds) ব্যবহার হয়ে আসছে অনেকদিন ধরেই।কাঠবাদামের দুধ যৌন ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।এছাড়াও চিনা বাদাম, পেস্তা বাদাম।, কাজু বাদাম খেলেও উপকার পাওয়া যায়।
তৈলাক্ত মাছ (Oily fish)
ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড এর প্রধান উৎস হচ্ছে তৈলাক্ত মাছ (Oily fish) যা যৌন শক্তি (Sexual Power) বাড়াতে এবং যৌন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ফ্যাটি এসিড থাকে। তৈলাক্ত মাছ এবং সামুদ্রিক মাছ খেলে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং শরীরে ডোপামিন বৃদ্ধি করার জন্য দেহের বৃদ্ধি জনিত হরমোন নির্গত হয়।
স্ট্রবেরি (Strawberries)
যৌনশক্তি (Sexual Power) বাড়াতে স্ট্রবেরির (Strawberries) একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এটি একটি টক মিষ্টি ফল। স্ট্রবেরি দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে ফলে শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায। স্ট্রবেরীতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা পুরুষের শরীরে বীর্যের পরিমাণ এবং সংখ্যা বাড়ায়।
আপেল (Apples)
প্রতিদিন একটি করে আপেল (Apples) খেলে ডাক্তারের কাছে যত যেতে হয় না এমনটি বলা হয়ে থাকে।
এই জন্য বিশেষজ্ঞগণ সকলকেই প্রতিদিন একটি করে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।আপেল একটি সুমিষ্ট ফল এবং এদের ৮০ ভাগই জল। আপেলে রয়েছে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল প্রকার ভিটামিন এবং খনিজ ।আপেল খেলে যৌন শক্তি বাড়ে সাথে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাডগ। তাই যৌনশক্তি বাড়ানোর উপায় হিসেবে আপনি প্রত্যেকদিন একটি করে সবুজ আপেল খেতে পারেন।
কলিজা (Liver)
যৌন ক্ষমতা (Sexual Power) বাড়াতে কলিজার (Liver) ভূমিকা ইতিবাচক। কেউ কেউ কলিজা খেতে পছন্দ করে আবার কেউ পছন্দ করেনা। কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক। জিংক শরীরের টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়ানোর পাশাপাশি যৌন শক্তি বাড়ায়। অন্যদিকে এটি যথেষ্ট না থাকলে প্রয়োজনীয় হরমোন উৎপন্ন হয় না এবং এর কারণে অরোমেটেস এনজাইম নির্গত হয়।
কফি (Coffee)
ক্যাফেইন হচ্ছে কফির (Coffee) এমন একটি উপাদান যা সেক্স মূড (Sex Mood) ধরে রাখতে সাহায্য করে।এটি হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা কিন্তু কফি ঠিকই পান করি। এজন্য নিয়মিত কফি পান করা যেতে পারে। দিনে দুই থেকে তিনবার কফি পান করতে পারেন কিন্তু এর বেশি নয় কেননা এর বেশি কফি পান করলে অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মিষ্টি আলু (Sweet Potatoes)
বিটা-ক্যারোটিন যৌন-হরমোন (Sex Hormone) তৈরিতে অনেক সাহায্য করে এবং এই উপাদানটি একটি অন্যতম উৎস হচ্ছে মিষ্টি আলু (Sweet Potatoes)। এটা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না যে মিষ্টি আলু একটি উন্নতমানের সেক্সফুড। এটি শরকরার একটি ভাল মাধ্যম তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এড়িয়ে চলতে হবে।
কুমড়োর বীজ (Pumpkin Seeds)
প্রাকৃতিক ভাবে জিংক পাওয়ার সবথেকে সেরা উৎসব হচ্ছে কুমড়োর বীজ (Pumpkin Seeds)। কুমড়োর বীজের রয়েছে জিংক সহ আরো অন্যান্য খনিজ উপাদান এই উপাদান গুলো যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য কার্যকর ভূমিকা রাখে এই জন্য কুমড়োর বীজ খাওয়া দরকার ।অবশ্যই সেটা ঘি দিয়ে ভেজে।
কালোজিরা (Blackberries)
যৌন শক্তি (Sex Power) বাড়াতে কালোজিরার (Blackberries) ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটিকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যৌনশক্তি বাড়াতে প্রতিদিন কালোজিরা ও মধু খেলে যৌন শক্তি বাড। আবার কালোজিরার তেল ব্যবহার করলেও যৌন ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ফল পাওয়া যায়।
ফিটনেস (Fitness)
যৌন ক্ষমতা (Sex Power) বৃদ্ধি করতে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ উপায় হচ্ছে ফিটনেস (Fitness) ঠিক রাখা। এটি খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট টেস্টোস্টেরন উৎপাদনে বাধা দেয়। এছাড়াও পুরুষের পেটে চর্বি টেস্টোস্টেরন কে শোষণ করে নেয়। নারী এবং পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই অ্যারোবিক এক্সারসাইজ গুরুত্বপূর্ণ এটি শরীরের যৌনাঙ্গের রক্তচলাচল বৃদ্ধি করে।
যৌন মিলনের স্বাভাবিক সময় কত (Normal Time of Sexual Intercourse)

Normal Time Sexual Intercourse
যৌন মিলনের (Sexual Intercourse) স্বাভাবিক সময় নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যে একটি বিভ্রান্তি অথবা অলীক কল্পনা রয়েছে।
এখন আমরা কিছু গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জেনে নেবো যৌন মিলনের স্বাভাবিক সময় কত।
সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ সেক্সুয়াল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার ফলাফলে পাওয়া গেছে যে সর্বোত্তম যৌনমিলনের সময় সাত থেকে 13 মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে ডাক্তার ইরিক কোট্রি, বিহরেন্ড কলেজ ইন ইরিক,পেনসিলভানিয়া তার গবেষণায় প্রমাণ করেছেন তিন মিনিটের ভালোবাসাপূর্ণ শারীরিক মিলন পর্যাপ্ত।
উক্ত গবেষণাটি করা হয়েছিল মূলত নারী-পুরুষদের স্বাস্থ্যকর শারীরিক মিলনের সময় কাল নিয়ে অবাস্তব কল্পনা দূর করার উদ্দেশ্যে। কারণ যৌন বিষয়ে নারীর বাস্তব কল্পনাগুলো হচ্ছে পুরুষের লিঙ্গ মোটা লম্বা উত্তেজিত অবস্থায় রডের মত দৃঢ় এবং সারারাত ধরে মিলনে সামর্থ্যবান হবে অন্যদিকে পুরুষের ভাবনায় নারী হবে বিছানায় যৌনকর্মে নিটোল এবং সুন্দর শরীরের অধিকারী এবং সকল অবস্থায় সহযোগী কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। এইজন্য এইরূপ কল্পনাকে দূর করার জন্য গবেষণাটি পরিচালিত হয় আশাকরি এখন সবাই বুঝে গেছেন যে যৌন মিলনের আদর্শ সময় কত।
তবে ডাক্তারেরা বলেছেন যে যদি আদর্শ সময়ের থেকে কারো যৌন মিলন অনেকক্ষণ ধরে স্থায়ী হয় তবে সেটা অস্বাভাবিক কিছু নয় বরং যদি আদর্শ সময় এর কম হয় তখন ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে হবে।
যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির এলোপ্যাথিক ঔষুধ (Allopathic Medicine to Increase Sexual Potency)

Increase Sexual Potency
যৌন ক্ষমতার (Sexual Power) বৃদ্ধি কিছু এলোপ্যাথিক ঔষধ আছে যেগুলো বেশ ভালো কাজ করে। অনেক সময়ই প্রাকৃতিক উপায়ে র্দীঘ সময় ধরে চিকিৎসা করানোর সুযোগ আমাদের হয় না। তাই সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে নিচের এলোপ্যাথিক ঔষুধগুলোকে ব্যবহার করতে পারেন।
- ভায়াগ্রা (Viagra)
- এনাগ্রা (Anagra)
- পাওয়ার (Power)
- সিনেগ্রা (Sinegra)
- কামশক্তি টার্গেট (Lust Target)
- ওয়ানগ্রা (Wangra)
উপরোক্ত সকল ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে। অন্যথায় হিতে বিপরীত হতে পারে।
সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। আর আমাদের লেখাটি ভালো লেগে থাকলে আপনার সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন। আপনার মতামত আমাদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ, তাই কমেন্ট এর মাধ্যমে আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ